Popular Post

শাহ্‌ আরেফিন এসে গেল...........................

By : Shahi Uddin
শাহ্‌-আরেফিন
আস্‌সালামু আলাইকুম, সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি আজ জানাবো আমাদের শাহ্‌-আরেফিন মেলা এবং হিন্দুদের স্নান প্রসঙ্গে। 
উদযাপন পরিষদের আগামী ১৮ মার্চ ৩ চৈত্র রোজ বুধবার মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে তাহিরপুরের শ্রী শ্রী অদ্বৈত প্রভুর ধামে পনতীর্থ বারুণী গঙ্গাস্নান ও হযরত শাহ্ আরফিন (র:) এর মেলা উপলক্ষে দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হিন্দু মুসলিম সম্প্রদায়ের লক্ষাধিক ধর্মপ্রাণ মানুষের সমাগম ঘটে।
আমাদের সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর থানার লাউরেরগড় বাজারের উত্তরে অবস্থিত সেই শাহ্‌-আরেফিনে আস্তানা যেখানে ৩ দিন যাবৎ কাফেলা এবং নানারকমে অরশ হবে সেই শাহ্‌-আরেফিন শুরু হতে যাচ্ছে আগামিকাল থেকে গত ১৮-০৩-২০১৫ ইং রোজ বুধবার। আমরা আরো জানি যে, সেখানের পাশে মানে বিন্নাগলি একটি গ্রামে হিন্দুদের বড় মন্দির আছে সেই মন্দির প্রসঙ্গে তারা রাত ১২টা থেকে শুরু করে দিন ২টা পর্যন্ত তাদের স্নান শেষ করে।
By : Shahi Uddin
যোগাযোগঃ
ই-মেইলঃ sahiuddin236@gmail.com
ফোনঃ +8801848007218
ঠিকানাঃ চাঁনপুর বাজার মেইন রোড তাহিরপুর-সুনামগঞ্জ
আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ফোন দেন আর যদি ওয়েব ডিজাইন করতে চান তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করেন আমার ইমেইলে মেইল পাঠাতে পারেন।
ধন্যবাদ
মোঃশাহিউদ্দিন আহমেদ
এস.এ শাহী
By : Shahi Uddin
আস্‌সালামু আলাইকুম আমি মোঃ শাহিউদ্দিন আহমেদ শাহী, আমার বয়স ১৫ বছর আমি বর্তমানে ৯ম শ্রেনীতে পড়ি আমি আমার পরিচয় দিতে বাধ্যঃ

আমার ছবি
আমার পুরো নামঃ মোঃ শাহিউদ্দিন আহমেদ (শাহী)\
গ্রামঃ চাঁনপুর
জাতীয়ঃ বাংলাদেশী
বয়সঃ ১৫
বিদ্যালয়ঃ চাঁনপুর উচ্চ বিদ্যালয়
কাজঃ ছাত্র/মিডিয়া
যোগাযোগঃ sahiuddin236@gmail.com
পিতাঃ আব্দুল আজিজ মেম্বার (ইউনিয়িন পরিষদ মেম্বার)
ভাইঃ মহিউদ্দিন আহমেদ {জিএসএম-মহিন}
উচ্চতাঃ ৫ ফুট ৩''
বর্তমান ঠিকানাঃ চাঁনপুর
থানাঃ তাহিরপুর
জেলাঃ সুনামগমজ
পোষ্টঃ ট্যাকেরঘাট

বারেকটিলার মায়া

By : Shahi Uddin
আস্‌সালামু আলাইকুম, আমি শাহিউদ্দিন বলছি, সবাই মনে হয় ভাল আছেন এবং আল্লাহর দোয়ায় আমি ভাল আছি। আমি আজ আপনাদের সাথে কথা বলব আমাদের বারেকটিলা নিয়ে। আমি মূলত বারিকের নাতি, তিনি আমার আপন দাদা হন। বারিক টিলার উপর দিয়ে ভয়ে যাওয়া রাস্তা গুলো খুব সুন্দর এবং আমাদের বারিকটিলার পাশ দিয়ে ভয়ে যাওয়া নদী যার নাম যাদুকাটা নদী এই নদী দ্বারা প্রায় ৫০ হাজার মানুষের প্রান বেচেঁছেন, আপনারা বলতে পারেন যে কিভাবে আসলে সেই নদীতে প্রচুর পরিমাণে কয়লা ও পাথর আছে যা মানুষ জাল দ্বারা তুলে ১মন ২মন করে বিক্রি করে কমপক্ষে ৪০০০/৫০০০ দৈনিক বাড়িতে আনতে পারে তাহলে ত বুঝেন কি রকম দৈনিক গরিব মানুষ বাচেঁ আল্লাহর কেপায় আমাদের এলাকার মানুষ এখন বেচেঁ রইয়েছে........................... 
আপনাদের বলা হচ্ছে যে এখানে আমাদের এলাকা নিয়ে যদি কিছু লিখতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন
 = ০১৮৪৮০৭২১৮

পর্যটনের অপার সম্ভাবনাময় স্থান বারেকটিলা ও যাদুকাটা

By : Mohiuddin
তাহিরপুরের সীমান্তবর্তী ভারতের মেঘালয় রাজ্যের খাসিয়া পাহাড় ঘেঁষে অবস্থিত বারিক টিলা ও পাশ দিয়ে প্রবাহিত পাহাড়ি নদী যাদুকাটা যেন নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। বর্ষায় পাহাড়ি নদী যাদুকাটার বুকে স্রোতধারা আর হেমন্তে শুকিয়ে যাওয়া যাদুকাটার বুক জুড়ে ধু-ধু বালুচর এবং পার্শ্বস্থ ভারতের সারি-সারি উচু-নিচু মেঘালয় রাজ্যের খাসিয়া পাহাড় ও বাংলাদেশের বারিকটিলার সবুজ বনায়ন মাটিয়া পাহাড় এখানে আসা লোকজনের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। এ দুই নান্দনিক নৈসর্গিকতার পাশাপাশি তাহিরপুরের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে যাদুকাটা ও বারিকটিলার পূর্বপ্রান্তে ৩৬০ আউলিয়ার অন্যতম সফরসঙ্গী শাহ আরেফিনের আস্তানা, যাদুকাটা নদী তীরে লাউর নবগ্রাম শ্রী-শ্রী অধৈত প্রভুর মন্দির ও পনতীর্থ ধাম, পশ্চিমতীরে ইস্কন মন্দির বোত্তাশাহর মাজার, বড়ছড়া কয়লা ও চুনাপাথর শুল্কস্টেশন, ট্যাকেরঘাট চুনাপাথর খনিজ প্রকল্প, আওলি জমিদার বাড়ি, রামসা প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত বিশাল টাঙ্গুয়া হাওরের জলাভূমি এবং বনভূমি উল্লেখযোগ্য। বারিকটিলার উপর দাঁড়ালে একদিকে চোখে পড়ে হাওর ও অন্যদিকে সারি সারি পাহাড়। এ মনোরম দৃশ্য যে কারোরই মন কেড়ে নেয় সহজেই। জেলা শহর সুনামগঞ্জ থেকে ২০ কিলোমিটার এবং তাহিরপুর উপজেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এ বারেকটিলা ও যাদুকাটা নদী। যাদুকাটা ও বারেকটিলার নয়নাভিরাম দৃশ্যকে নিয়ে রয়েছে পর্যটন শিল্পের এক উজ্জ্বল সম্ভাবনার হাতছানি। যাদুকাটা যেমনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়ে শোভামণ্ডিত করেছে এলাকার নান্দনিকতা তেমনি যাদুকাটার বালি ও পাথর উত্তোলন করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক। আর এ যাদুকাটার বালি ও পাথর দেশের অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট ও ইমারত নির্মাণে বিরাট অবদান রেখে আসছে। বর্ষায় স্রোতস্বীনি যাদুকাটায় ঢল নামার সঙ্গে নদী দিয়ে ভেসে আসা গাছপালা জ্বালানি কাঠ হিসেবে সংগ্রহের জন্য মহানন্দে নদীতে নেমে পড়ে নদী তীরবর্তী এলাকার হাজার হাজার লোকজন। লোকমুখে শোনা যায় বিলুপ্তপ্রায় মহাশোল মাছের প্রজনন কেন্দ্রস্থল যাদুকাটার উত্সমুখ। জেলার রাজস্ব আয়ের অন্যতম উপজেলা মত্স্য, পাথর, ধানসহ প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর থাকলেও আজও স্বাধীনতার ৪০বছর পড়েও যাতায়াতের সুষ্ঠু ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি!
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হলে এবং উল্লিখিত স্থানগুলো যথাযথভাবে তত্ত্বাবধান করা হলে বারিকটিলা ও টাঙ্গুয়ার হাওরকে দেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

- Copyright © BarekTela || প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর বারেকটিলা || মহিউদ্দিন আহমেদ - Chaya_P0ThEr_Al0 - Powered by SA.SAHI - Designed by PDMBD -